Posts

Showing posts from April, 2022

অভিষেক-মদনের ফুটবল ক্লাব আইএফ লীগে - কিসের ইঙ্গিত?

Image
ডিলিজেন্ট স্পোর্টস ডেস্ক কলকাতার ময়দান সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। মোহনবাগান ক্লাবের বিভিন্ন পদে কুনাল ঘোষ বা অরূপ বিশ্বাসের পাশাপাশি অন্যান্য তৃণমূল নেতাদের জায়গা হয়েছে। আগামী এশিয়ান গেমসের 'ডেপুটি সেফ অফ দ্য মিশন' হয়েছে মুখমন্ত্রীর ভাই বাবুন ব্যানার্জী। একই রাস্তা ধরে অভিষেক ব্যানার্জীর ডায়মন্ড হারবার এফ.সি-র মত পেছনের দরজা দিয়ে মদন মিত্রের বেলঘড়িয়া এ.সি-কে জায়গা করে দেওয়া হলো আই এফ লীগের  প্রথম  ডিভিশনে। আই.এফ.এ যতই বলুক যে বিশেষ ছাড়পত্রের অনুমতি আছে, প্রকৃত অর্থে এই জাতীয় কোনও নিয়ম আই.এফ.এ-র সংবিধানে নেই।  আগেও রাজনৈতিক নেতৃত্ব ক্লাবগুলির মাথায় থাকতো। বামফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রী যতীন চক্রবর্তী মোহনবাগানের  বা সিপিআই(এম) নেতা কর্মীদের একটা বড় অংশ ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সমর্থক হলেও, এমনকি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্ধ শঙ্কর রায় মোহনবাগান দলের ক্রিকেটার হলেও এই জাতীয় ঘটনাবলীর সমাহার ইতিপূর্বে দেখাই যায় নি। অলিম্পিকের নিয়ম অনুযায়ী ক্রীড়াজগতে সরাসরি রাজনীতিবিদদের বিশেষতঃ প্রশাসনিক প্রধানদের হস্তক্ষেপ নিষিদ্ধ হলেও পিছনের দরজা দিয়ে এই কাজ নিয়মিতভাবে চলছে। অবিল

কেউ গা করে না

Image
বিমল কান্তি দাশ গুপ্ত মার্চ মাসে রাজ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের একটা ক্ষুদ্র অংশ কিছু অসাধু উপায়ের সাহায্য নেয়। এই পদ্ধতির সাধারণ নাম টুকলি। টুকলি আর পরীক্ষা সমবয়সী।  টুকলি হরেক রকমের। যেমন নিজের দেহে কিছু নথি গোপনে বহন করা। পাশের ছাত্রের খাতা দেখে নকল করা। অথবা তাকে প্রশ্ন করে বিরক্ত করা। বাইরে থেকে নকল সরবরাহ করা। সমাজের আর সকল বিষয়ের মতো এখানেও বদল ঘটেছে। টুকলি আধুনিক হয়েছে।  বাইরে মাইক লাগিয়ে হল থেকে পাচার হওয়া প্রশ্নের উত্তর ঘোষণা করা। প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যাওয়া। ঘন ঘন টয়লেট যাওয়া। সেখানে যোগাযোগের মাধ্যমে নিজের সমস্যার সমাধান খোঁজা। কারও ফেলে যাওয়া চোথার মধ্যে নিজের প্রয়োজনে লাগতে পারে এমন চোথার সন্ধান করা। চোথা হল উত্তর লেখা ছোট কাগজের টুকরো।  এ-ও এখন অতীত। এখন টুকলি হয় মোবাইল ফোন বা আরও নানা রকমের ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে। এই টুকলি শুধু যে স্কুল কলেজের পরীক্ষার্থীদের মাঝে সীমাবদ্ধ তা নয়। চাকুরি প্রার্থীদের সাধারণ পরীক্ষাতেও এর বহুল প্রচলন।  এর প্রতিরোধের প্রথম ব্যবস্থা, পরীক্ষার হলে গার্ড বা নজরদারির মোতায়েন। বিদ্যালয় স্তরে শিক্ষকরাই এই কাজ করেন। সাধা