উপন্যাসে ইতিহাসের বিকৃতি

সুমিত গাঙ্গুলি


বাংলা সাহিত্যে ঐতিহাসিক উপন্যাস নতুন নয় একেবারেই। উনিশ শতকেই তার সূত্রপাত। এমনকি বাংলা ভাষায় প্ৰথম স্বার্থক উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী’ নিশ্চিতভাবেই ঐতিহাসিক উপন্যাস। আমরা দেখেছি যে উনিশ শতকে এমন উপন্যাস অনেক বেশি পরিমাণে লিখিত হয়েছে। প্রসঙ্গক্রমে জানাই বঙ্কিমচন্দ্র নিজে ‘দুর্গেশনন্দিনী’ বা ‘চন্দ্রশেখর’কে ঐতিহাসিক উপন্যাস বলতে চাননি একেবারেই। তাঁর নিজের মতে তাঁর লেখা প্রথম ঐতিহাসিক উপন্যাস হল ‘রাজসিংহ’। 

ঘটনা হলো ঐতিহাসিক উপন্যাস যে ইতিহাস নয়, এটা সেই সময় সাহিত্যের পাঠকদের ভালোমতোই জ্ঞাত ছিল। তাঁরা নিজেরা এই বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখতেন। যদিও মহাকাব্যের ভিত্তিতে মৌখিক ইতিহাস বা ওরাল হিস্ট্রি ভালো মতোই প্রচলিত ছিল, কিন্তু তা সত্ত্বেও আধুনিক ইতিহাসবিদ আর সাহিত্যিকদের কাজ যে আলাদা, ইতিহাস ইতিহাসই, তা সাহিত্য নয়, এই বোধটা ছিল। বিশ শতকের প্রথমার্ধে এই জাতীয় রচনার সংখ্যা অস্বাভাবিক রকমের বৃদ্ধি পায়। যেমন রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মূলতঃ প্রত্নতাত্ত্বিক হওয়ার কারণে তাঁর ইতিহাসের গবেষণায় সমাজচেতনা তুলনামূলকভাবে কম ধরা পড়ায় তিনি বাধ্য হন ‘ধর্মপাল’ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাস লিখতে। আবার ‘নূর-ই-মহম্মদী’ দর্শনে প্রভাবিত হয়ে ‘প্যান-ইসলামিক ব্রাদারহুড’-এর জন্য মীর মোশাররফ হোসেন লিখেছিলেন ‘বিষাদ সিন্ধু’। এইসব ক্ষেত্রে ইতিহাস ও ঐতিহাসিক উপন্যাস একে অপরের পরিপূরক হয়ে ওঠে। 

ঐতিহাসিক উপন্যাস লেখা থেমে থাকেনি। কিন্তু ক্রমে যখন গোয়েন্দা ও থ্রিলার রচনা বাংলায় জাঁকিয়ে বসলো তখন ইতিহাসকে আশ্রয় করে থ্রিলার লেখা ব্যাপক হারে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। ত্রিশ বা চল্লিশের দশকে এই ধরণের লেখার সূত্রপাত ঘটে। জয়ন্ত মানিক বা কুমার বিমলের গল্পে হেমেন্দ্রকুমার রায় এই প্রচেষ্টা করেন কিন্তু সেখানে ইতিহাস নেহাতই শূন্যস্থান পূরণ করতো অথবা প্লট তৈরীতে মুখ্য ভূমিকা পালন করতো। এমনকি কিছুকাল বাদে সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদার বা প্রফেসর শঙ্কু ও তারিনী খুঁড়োর কাহিনীতে এই ভাবেই ইতিহাস এসেছে। 

প্রথম থেকে শেষ অবধি থ্রিলারের অংশ হয়ে ইতিহাস চলেছে। এরপরে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়-এর কাকাবাবু সিরিজের ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’, ‘বিজয়নগরের হীরে’ ইত্যাদি উপন্যাসে। উল্লেখ করা যায় এই একই সময়ের সামান্য আগে পরে সুনীল ‘সেই সময়’, ‘প্রথম আলো’ ও ‘পূর্ব-পশ্চিম’ নামে তিনটি উপন্যাস লেখেন ইতিহাসকে ভিত্তি করে। এই কাজটিই করেছিলেন বিমল মিত্র ‘বেগম মেরী বিশ্বাস’, 'সাহেব বিবি গোলাম’, 'কড়ি দিয়ে কিনলাম’, 'একক দশক শতক’ ও ‘চলো কলকাতা’ উপন্যাসগুলি লিখে। নিঃসন্দেহে এই সময় থেকে সাধারণ পাঠক পাঠিকারা ভুলে যেতে থাকেন ইতিহাস উপন্যাসের উপজীব্য হলেও ইতিহাস আর উপন্যাস এক নয়। এ প্রসঙ্গে সেই ১৮৯৮ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মরণীয় মন্তব্য করেছিলেন "যদি কোনো ঐতিহাসিক মিথ্যাও সর্বসাধারণের বিশ্বাস আকর্ষণ করিয়া বরাবর চলিয়া আসে, ইতিহাস এবং সত্যের পক্ষ লইয়া কাব্য তাহার বিরুদ্ধে হস্তক্ষেপ করিলে দোষের হইতে পারে। মনে করো আজ যদি নিঃসংশয়ে প্রমাণ হয় যে, সুরাসক্ত অনাচারী যদুবংশ গ্রীকজাতীয় এবং শ্রীকৃষ্ণ স্বাধীন বনবিহারী বংশীবাদক গ্রীসীয় রাখাল, যদি জানা যায় যে তাঁহার বর্ণ জ্যেষ্ঠবলদেবের বর্ণের ন্যায় শুভ্র ছিল, যদি স্থির হয় নির্বাসিত অর্জুন এশিয়া-মাইনরের কোনো গ্রীক রাজ্য হইতে য়ুনানী রাজকন্যা সুভদ্রাকে হরণ করিয়া আনিয়াছিলেন এবং দ্বারকা সমুদ্রতীরবর্তী কোনো গ্রীক উপদ্বীপ, যদি প্রমাণ হয় নির্বাসনকালে পাণ্ডবগণ বিশেষ রণবিজ্ঞানবেত্তা প্রতিভাশালী গ্রীসীয় বীর কৃষ্ণের সহায়তা লাভ করিয়া স্বরাজ্য উদ্ধার করিয়াছিলেন, তাঁহার অপূর্ব বিজাতীয় রাজনীতি যুদ্ধনৈপুণ্য এবং কর্মপ্রধান ধর্মতত্ত্ব বিস্মিত ভারতবর্ষে তাঁহাকে অবতাররূপে দাঁড় করাইয়াছে — তথাপি বেদব্যাসের মহাভারত বিলুপ্ত হইবে না, এবং কোনো নবীন কবি সাহসপূর্বক কালাকে গোরা করিতে পারিবেন না।

নবীনবাবু ও বঙ্কিমবাবু তাঁহাদের কাব্যে এবং উপন্যাসে প্রচলিত ইতিহাসের বিরুদ্ধে এতদূর গিয়াছেন কি না যাহাতে কাব্যরস নষ্ট হইয়াছে তাহা তাঁহাদের গ্রন্থের বিশেষ সমালোচনা-স্থলে বলা যাইতে পারে।

এক্ষণে কর্তব্য কী? ইতিহাস পড়িব না আইভ্যান্‌হো পড়িব? ইহার উত্তর অতি সহজ। দুইই পড়ো। সত্যের জন্য ইতিহাস পড়ো, আনন্দের জন্য আইভ্যান্‌হো পড়ো। পাছে ভুল শিখি এই সতর্কতায় কাব্যরস হইতে নিজেকে বঞ্চিত করিলে স্বভাবটা শুকাইয়া শীর্ণ হইয়া যায়" (সাহিত্য, ১৯৫৮ সংস্করণ, বিশ্বভারতী, ১৫৬-১৬২)। 

ঠিক এইখানেই সমস্যা শুরু হয়। বেশকিছু পাঠক ইতিহাস ও ঐতিহাসিক উপন্যাসের মধ্যে কোনও প্রকারের পার্থক্য করতে পারেননি। এই ব্যাপার প্রথম লক্ষ্য করা যায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ঐতিহাসিক নাটকের ক্ষেত্রে। উগ্রজাতীয়তাবাদী মোড়কে রচিত এই নাটকগুলি সম্পর্কে বহু প্রগতিশীল মানুষ ফ্যাসিবাদী প্রবণতার ভিত্তিভূমি বলে মনে করেন। ফলতঃ এই কথা অনস্বীকার্য যে শিক্ষা ব্যবস্থা প্রসারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পাঠক সংখ্যা বাড়লেও কোনও ভাবেই কিন্তু মানসিকতার পরিবর্তন ঘটেনি। উল্টে ফিল্ম, বিশেষ করে বানিজ্যিক ফিল্ম এই মানসিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে। 

বাংলা সাহিত্যে ইতিহাসকে বিকৃত করে বা ইতিহাসকে নির্ভর করে পাল্টা ন্যারেটিভে সাহিত্য রচনার সূত্রপাত ১৯৮০-এর দশকে শুরু হয়। ‘গৌড়ভুজঙ্গের কন্ঠহার’ এই জাতীয় উপন্যাসগুলির মধ্যে প্রথম কিন্তু একেবারেই জনপ্রিয় হয়নি এই উপন্যাস। আসল কাজ অবশ্য শুরু করেছিলেন জর্জ অরওয়েল। ইতিহাসকে বিশেষ লক্ষ্যে ব্যবহার করা যায় এটা তিনি ওই সময় বুঝে গিয়েছিলেন।

বিশ শতকের শেষার্ধে ড্যান ব্রাউন শুরু করলেন ইতিহাস আশ্রিত সাহিত্য, বিশেষ করে থ্রিলার লেখা। একে একে প্রকাশ পেল ‘এঞ্জেল অ্যান্ড ডিমন’, ‘দা ভিঞ্চি কোড’ প্রভৃতি। ব্যাপক সাড়া ফেলে দেওয়া এই উপন্যাস বাংলায় এসে উপস্থিত হয় অতি দ্রুত। এরই প্রভাবে বাংলায় ‘গোরা’ উপন্যাস লেখেন শৈবাল মিত্র। কিন্তু এসবই ছিল প্যারালাল ন্যারেটিভ। এক দশকের মধ্যে ভারতে দেখা দিল এক নতুন ধারা। ইতিহাসকে বিকৃত করে এবং ব্যবহার করে সম্পূর্ণ অসঙ্গতি রেখে ইতিহাসের মডেল গড়ে তোলা হল, যা ভারতে নবত্থিত হিন্দুত্ববাদকে ব্যাপকভাবে পরিপুষ্ট করে। এর পুরোধা ছিলেন অমিশ। 

অমিশ ত্রিপাঠী একের পর এক লিখে চলেছেন পৌরাণিক ও কাল্পনিক চরিত্রগুলিকে অবলম্বন করে উপন্যাস। মেলুহা, নাগা, বায়ুপূত্র প্রভৃতি উপন্যাসগুলিতে তিনি শিবকে কেন্দ্র করে যে উপন্যাস রচনা করেন সেখানে হরপ্পা সভ্যতার চরিত্রগুলিকে সম্পূর্ণভাবে হিন্দু বলে দেখান। ঋদ্ধি ভট্টাচার্য অত্যন্ত ঠিক মন্তব্য করেছিলেন, ‘অমিশের তৈরি অতীত হলো প্রাচীন লৌহ যুগের পৃথিবীতে আধুনিক ভারতকে বসিয়ে দেওয়া’ (অনীক, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর,২০১৫, পৃষ্ঠা-১০৫)। 

বাংলায় এই ধারা বর্তমানে ব্যাপক জনপ্রিয়। একাধিক উপন্যাসে ইতিহাস ও তন্ত্র-মন্ত্র-যন্ত্রকে আনা হচ্ছে, উদ্দেশ্যহীনভাবে কিছু রগরগে দৃশ্যের অবতারণা করা হচ্ছে (হঠাৎ পড়লে মনে হবে বি গ্রেড হিন্দি হরর ফিল্ম দেখছি) এবং সামগ্রিক বিষয়ে অজস্র অসঙ্গতি। তন্ত্র যেখানে উপজীব্য সেখানে শাক্ত দর্শনের বা তন্ত্রের কোনো ঠিকঠাক বর্ণনা নেই, ক্ষেত্র বিশেষে ভুল মন্ত্রের উল্লেখ ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। ঐতিহাসিক চরিত্রের ওপর অনৈতিহাসিক দায়িত্ব অবধি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। সুলেমানি তন্ত্রের গ্রন্থ যে গুলবদন বেগম (বাবর কন্যা) লিখেছিলেন তা সম্ভবতঃ তিনি নিজেও জানতেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। নবদ্বীপের কৃষ্ণনন্দ আগমবাগীশ যে সময়যাত্রার মাধ্যমে এত কিছু করেছিলেন তা জানতে পারলে ওই প্রবীণ পন্ডিত সুখী হতেন না কুপিত হতেন তা নিয়ে একটা উপন্যাস হলে সম্ভবতঃ বেশ জমাটি বিষয় হয়। সম্প্রতি প্রাচীন বিদূষী খনা শ্মশানচারিণী হয়ে ‘আমি অটনাচার্যের বেটি….’ বলে আত্মপরিচয় দিচ্ছেন এমন কাহিনীর অবতারণাও ঘটেছে। 

বিষয়টি আমি যতই লঘু করে দেখাই না কেন, অতটাও লঘু বিষয় নয়। বাংলা জুড়ে ক্রমবর্ধমান হিস্টরিক্যাল থ্রিলার যেভাবে জনপ্রিয় তাতে বাংলা গোয়েন্দা গল্প প্রায় অদৃশ্য হওয়ার জোগার। গোয়েন্দা গল্প জমছে না; গোয়েন্দা গল্পের স্থান গ্রহণ করেছে এই ধরণের মুখরোচক ‘এককালীন পাঠযোগ্য’ সাহিত্য। বিপুল আকারের উপন্যাস, তাতে বিতর্কিত ঐতিহাসিক ন্যারেটিভ ও কল্পিত ইতিহাস চর্চা যে আকার ধারণ করছে তাতে অচিরেই বাংলা সাহিত্যের পাঠকরা একে ইতিহাস হিসেবেই গ্রহণ করবে। 

ইতিহাস প্রতিষ্ঠানের হাত থেকে এখন সাধারণের উপজীব্য। ইতিহাসবিদদের গবেষণা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ‘রাজনৈতিক’ চরিত্রের বলে চিহ্নিত করে দেওয়া হচ্ছে যার ফলে এক অসম্ভব দ্বন্দ্ব তৈরি হচ্ছে জনমানসে। নিজের মনগড়া কাহিনী চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে ইতিহাসে। কোথাও তা তাজমহলকে প্রায় ঘুরিয়ে শিবমন্দির বলাই হোক, বা হিটলারের কার্যকলাপের পিছনে ক্রিপ্টোগ্রাফির ব্যবহার করাই হোক না কেন। অতঃপর একের পর উপন্যাস দেখাতে শুরু করল নতুন করে চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার, লেখা হয়ে গেল নতুন মঙ্গলকাব্য, শার্দূলবিক্রিড়িত ছন্দে প্রত্নবাংলায় অনূদিত হল জয়দেব, বিতর্ক দেখা দিল গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান ও মৈত্রেয় জাতকের আবির্ভাব নিয়ে। এরপর কোনোদিন দেখা যাবে পাল বংশের সঙ্গে খড়্গবংশের সংযোগ হয়েছে, ললিতাদিত্যের বদলা নিতে গোপালের পিতা কাশ্মীর দৌড়চ্ছে, তাঁর বন্ধু হয়েছে শশাঙ্কের পুত্র।

প্রকৃত অর্থে এই সাহিত্যগুলি একাধারে হিন্দুত্ববাদের পটভূমি তৈরি করে। অন্যদিকে উগ্রজাতীয়তাবাদকে প্রশ্রয় দেয়। ইতিহাসের গতিপথে শ্রম ও শ্রমজীবীদের ভূমিকাকে সম্পূর্ণ নাকচ করে কতগুলো অনৈতিহাসিক বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়, ভাববাদ, ধর্ম ও অলৌকিকতাকে ইতিহাসের চালিকা শক্তি হিসেবে দেখানো হয়। বাস্তবের বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পূর্ণভাবে নাকচ করা হয়। এক বহুল জনপ্রিয় উপন্যাসে এক বিখ্যাত বৌদ্ধ পন্ডিতের জীবন কথাকে অলৌকিকতার মোড়কে শুধু উপস্থাপিত করাই হয়নি, ভাষাকে ইচ্ছাকৃতভাবে সংস্কৃত-বহুল করা হয়েছে। আরেক উপন্যাসে অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের জন্মবৃত্তান্ত দেখাতে গিয়ে বৈদিক সুক্তকে ভিত্তি করে বিকৃত ইতিহাসের ন্যারেটিভ ধরা হয়েছে। 

এই সমস্ত উপন্যাসের বহুল জনপ্রিয়তা ও তাকে ভিত্তি করে নিত্য নতুন গজিয়ে ওঠা প্রকাশনা সংস্থা বাংলার সাহিত্যের বই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে আনছে। সমান্তরাল সংগঠন ও মেলা আয়োজিত হচ্ছে। সময় এসেছে বাংলার সাহিত্য ও ইতিহাসকে তাঁর প্রকৃত স্রোতে ফিরিয়ে আনার। পাঠক, ইতিহাসবিদ ও সাহিত্যিকদের এটাই এই মুহূর্তে মূল লক্ষ্য হওয়া উচিৎ।

Comments

Popular posts from this blog

ফ্যাসিবাদের উত্থানের যুগে সুবিধাবাদের রমরমা

কমিউনিস্ট পার্টি ও তেলেঙ্গানা আন্দোলনের মহিলা কর্মীরা : কমঃ শর্মিষ্ঠা চৌধুরীর কলমে

কেন্দ্র সরকারের ‘জাতীয় শিক্ষা নীতি’ – একটি শিক্ষা বিরোধী ইস্তেহার